কিছুক্ষণ
নন্দা মুখার্জী রায় চৌধুরী
ট্রেন ছুটেছে কু-ঝিকঝিক শব্দ করে,
ট্রেন ছুটেছে মাঠ-ঘাট সব পেরিয়ে,
ট্রেন ছুটেছে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে-
ট্রেন ছুটেছে ট্রেন ---
জানলার পাশে বসে আমি দেখি-
বাংলা মায়ের অপরূপ সব দৃশ্য!
কত নর-নারী কাজ করে মাঠে,
নেই কোন ক্লান্তি,মুখে শুধু হাসি,
ছোট ছেলেমেয়ে বই নিয়ে হাতে,
মেঠো পথ ধরে স্কুলে যায় হেঁটে,
দুষ্টু ছেলেরা নদী-নালা পুকুর ঝাঁপায়,
কেউ গাছের ঝুরি ধরে দোল খায়।
ক্ষণিকের তরে চোখে সব পরে,
দেয়না সময় ট্রেন কাউকেই-
বুকভরে সব দেখার-
নাম না জানা কত বনফুল,
ফুঁটে আছে অবহেলায়!
প্রকৃতি তার অকৃপণ হাতে,
সেজেছে মনের মাধুরী ঢেলে,
দূর থেকে দেখি বাঁশঝাড়গুলো-
মাথা উঁচু করে সব দাঁড়িয়ে-
চায় সে সূর্য্যকে ঢাকতে বুঝি,
সূর্য্য দেয় তারই মাঝে উঁকি।
ট্রেন ছোটে কু-ঝিকঝিক---
আমি ফিরি ছেলেবেলায়।
(দার্জিলিং যাওয়ার পথে ট্রেনের ভিতর।)
১৩-৪-১৮
নন্দা মুখার্জী রায় চৌধুরী
ট্রেন ছুটেছে কু-ঝিকঝিক শব্দ করে,
ট্রেন ছুটেছে মাঠ-ঘাট সব পেরিয়ে,
ট্রেন ছুটেছে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে-
ট্রেন ছুটেছে ট্রেন ---
জানলার পাশে বসে আমি দেখি-
বাংলা মায়ের অপরূপ সব দৃশ্য!
কত নর-নারী কাজ করে মাঠে,
নেই কোন ক্লান্তি,মুখে শুধু হাসি,
ছোট ছেলেমেয়ে বই নিয়ে হাতে,
মেঠো পথ ধরে স্কুলে যায় হেঁটে,
দুষ্টু ছেলেরা নদী-নালা পুকুর ঝাঁপায়,
কেউ গাছের ঝুরি ধরে দোল খায়।
ক্ষণিকের তরে চোখে সব পরে,
দেয়না সময় ট্রেন কাউকেই-
বুকভরে সব দেখার-
নাম না জানা কত বনফুল,
ফুঁটে আছে অবহেলায়!
প্রকৃতি তার অকৃপণ হাতে,
সেজেছে মনের মাধুরী ঢেলে,
দূর থেকে দেখি বাঁশঝাড়গুলো-
মাথা উঁচু করে সব দাঁড়িয়ে-
চায় সে সূর্য্যকে ঢাকতে বুঝি,
সূর্য্য দেয় তারই মাঝে উঁকি।
ট্রেন ছোটে কু-ঝিকঝিক---
আমি ফিরি ছেলেবেলায়।
(দার্জিলিং যাওয়ার পথে ট্রেনের ভিতর।)
১৩-৪-১৮
No comments:
Post a Comment